যখনই আমরা কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ কিনতে যাই । বিভিন্ন ধরনের ল্যাপটপ আমরা দেখতে পাই। কোনোটিতে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম আছে। কোনোটিতে Linux আছে। এছাড়া আপেল কোম্পানীর ল্যাপটপের মধ্যে Mac অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা আছে। আর এইগুলো আমাদের কনফিউজড করে কোন ল্যাপটপটি নেওয়া উচিত। অথবা কোন অপারেটিং সিস্টেম টি আপনার জন্য উপযুক্ত? সেই জন্যই আজকে আমি এই বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য দিতে চাই, যাতে পরবর্তীকালে আপনি ল্যাপটপ কিম্বা কম্পিউটার কেনার সময় অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে বেশি ভাববেন না। তাই চলুন জেনে নিই কোন অপারেটিং সিস্টেম টি ভালো।
3 টে অপারেটিং সিস্টেম ই ভালো। খারাপ কোনোটাই নয়। এই 3 টে সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যাবহারকারী আলাদা আলাদা। এবং যারা যেই সিস্টেম সফটওয়ার ব্যাবহার করেন ওরা অন্য সিস্টেম সফটওয়ার পছন্দ।
উইন্ডোজ (Windows)
উইন্ডোজ হলো একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা আমরা অপারেটিং সিস্টেম ও বলে থাকি।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বানিয়েছে মাইক্রোসফট কোম্পানি।
উইন্ডোজ হলো একটি বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম। বিশ্বের সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হয় উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম।
উইন্ডোজের ইউজার ইন্টারফেস খুবই ভালো এর ফলে ব্যবহারকারী সহজেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম শিখতে পারে এবং সহজেই ব্যবহার করতে পারে।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর জন্য প্রচুর অ্যাপ্লিকেশন বানানো হয় এর জন্য সবথেকে বেশি অ্যাপ্লিকেশন উইন্ডোজেই দেখা যায়। যেকোনো কাজ করার জন্য উইন্ডোজের অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যায়। বিশেষ করে যদি আপনি গেমিং করেন তাহলে গেম এর জন্য সবথেকে ভালো উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম কারণ উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্যই নতুন নতুন গেম বানানো হয়। যত অ্যাডভান্স গেম আছে তার সবকটাই উইন্ডোজের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। যেটা অন্যান্য কোন অপারেটিং সিস্টেমে দেখতে পাওয়া যায় না।
সহজেই থার্ড পার্টি অ্যাপ ইন্সটল করা সম্ভব হয়।
যেহেতু থার্ড পার্টি অ্যাপ ইন্সটল করা সম্ভব হয় তাই ভাইরাস এ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।উইন্ডোজ এর মধ্যে প্রচুর অ্যাপ বানানো হয় এবং প্রচুর ব্যবহার হয় উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম তাই সবথেকে বেশি ভাইরাস উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। সবথেকে বেশি ভাইরাস অ্যাটাক উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে হয়ে থাকে।
এই কারণেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে অ্যান্টিভাইরাস পাওয়া যায় এবং অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করলে আপনার কম্পিউটার সুরক্ষিত থাকবে কিন্তু দেখা গেছে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করলে কম্পিউটার হার বেশি স্লো হয়ে যায়।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে স্পিড খুবই স্লো হয়। যার ফলে কোন কাজ করতে গেলে অনেকটা টাইম লাগে অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেম এর তুলনায়।
উইন্ডোস অপারেটিং সিটেম এর দাম ৬০০০-৭০০০ হাজার টাকার মতো, এছাড়া সস্তা তে অনলাইনএ লাইসেন্স key পাওয়া যায়। বাকি এপ্লিকেশন সফটওয়্যার মোটামুটি ফ্রি তে ৩rd পার্টি সোর্স থেকে ডাউনলোড করে ব্যাবহার করা যায়. তাই এটি তুলনামূক ভাবে সস্তা।
এছাড়াও অনেক পদ্ধতিতে ফ্রি তে উইন্ডোস অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা যায়। যদিও ওগুলো আইনত নয়। কিন্তু কিছু ব্যাক্তি করে থাকে।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সুবিধা
- সহজেই শেখা যায় অথবা ব্যবহার করা যায়। শেখা সহজ।
- সব থেকে বেশি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়ারের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্যই বানানো হয়। নতুন নতুন গেম এবং সব থেকে বেশি অ্যাপ্লিকেশন উইন্ডোজ এ পাওয়া যায়।
- প্রায় সমস্ত রকমের নতুন হার্ডওয়ার কে উইন্ডোজ সাপোর্ট করে।
- কোন নতুন ডিভাইস যুক্ত করেই ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি কোন মাউস কে যুক্ত করে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন। এবং উইন্ডোজ মাউসের যদি ড্রাইভার ইন্সটল করে থাকে তাহলে অটোমেটিকলি বুঝে নেবে। অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমেও অটোমেটিকলি বুঝে নেয় কিন্তু এত ভাল হয় না মাঝে মাঝে সমস্যা সৃষ্টি করে।
- উইন্ডোজের জন্য বিভিন্ন রকমের ল্যাপটপ মার্কেটে পাওয়া যায় বিভিন্ন দামের উপর বিভিন্ন স্পেসিফিকেশন এরপর ল্যাপটপ খুঁজে নিতে পারবেন সহজেই। কারণ উইন্ডোজের ল্যাপটপ মার্কেটে প্রচুর।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের অসুবিধা
- উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ধীরে চলে অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেম এর তুলনায়। তাই বেশি কম্পিউটার হার্ডওয়ার দরকার পড়ে অর্থাৎ বেশি ক্ষমতা র CPU , RAM ইত্যাদি লাগে। পুরনো কম্পিউটারে অথবা দিয়ে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার কনফিগারেশন খুব একটা বেশি নয় খুব হ্যাং করবে।
- এটিতে ভাইরাস এটা ঘর সম্ভাবনা খুবই বেশি থাকে। এর জন্যই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য এন্টিভাইরাস পাওয়া যায়। অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করার পরে এটি আরও স্লো হয়।
ম্যাক (Mac)
ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম হল অ্যাপেল কোম্পানি বানানো একটি সিস্টেম সিস্টেম সফটওয়ার।
এই সফটওয়ার টি শুধুমাত্র অ্যাপল কোম্পানির ডিভাইস এর মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। আসলে অ্যাপল কোম্পানি আলাদা করে অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করে না।
অ্যাপল কোম্পানি নিজেদের ডিভাইস বানায় এবং ওই ডিভাইসের মধ্যে Mac অপারেটিং সফটওয়ার কে ইনস্টল করে বিক্রি করে।
তাই অ্যাপল কোম্পানি এর প্রোডাক্ট ছাড়া Mac অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা যায়না। (তবে কিছু ব্যাক্তি আছে যারা অন্য পদ্ধতিতে Mac কে নিজের কম্পিউটার ইনস্টল করে ব্যাবহার ও করে। যা ঠিক নয়, এতে কম্পিউটারের data সুরক্ষিত নয় খুব একটা)।
ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম এর জন্য ডিভাইস অ্যাপেল কোম্পানি বানায় এর জন্য আপেল কোম্পানি ডিভাইস বানায় খুব ভালোভাবে কাজ করার জন্যই বানায়। এর ফলে অ্যাপেল কোম্পানির ডিভাইসে হার্ডওয়ার খুব ভালো না হলেও অপারেটিং সিস্টেমটি খুব দ্রুত কাজ করে কারণ হার্ডওয়ার এর সঙ্গে সফটওয়্যার ম্যাচ খুব ভালো হয়।
ম্যাক ব্যবহার করলে কোনো 3rd party সফটওয়্যার ইনস্টল করতে পারবেন না, এবং কেনার পর বাকি যেকোনো সফটওয়্যার ইনস্টল করতে গেলে এর জন্য অনেক টাকা লাগে। আমরা সবাই জানি আপেল অনেকটা দামি সেইসঙ্গে আপেল এর এপ্লিকেশন এর দাম অনেক বেশি।
ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম এর সুবিধা
- হার্ডওয়ার এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সফটওয়ার বানানো হয়। এর ফলে কম্পিউটার খুব কম দ্রুত হয়। হ্যাং খুবই কম দেখা যায়। আর এই কারণেই Mac ব্যাবহারকারী উইন্ডোজ ব্যাবহার করতে চায় না। কারণ Mac উইন্ডোজ এর তুলনায় অনেক ফাস্ট।
- সিকিউরিটি এর দিক থেকে অ্যাপল mac খুবই ভালো। Mac সিস্টেম সফটওয়ার 3 পার্টি অ্যাপ ব্যাবহার করতে দেয়না। এর জন্যই এটি উইন্ডোজ এর তুলনায় অনেক secure। যা কিছু দরকার সবই অ্যাপল সফটওয়ার এর store থেকে কিনতে পারবেন।
Mac এর কিছু অসুবিধা
- Mac সফটওয়ার আলাদা করে কিনতে পাওয়া যায়না। যদি ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে চান তাহলে অ্যাপেল কোম্পানির ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার কিনতে হবে। অ্যাপেল কোম্পানির ল্যাপটপ এর দাম খুবই বেশি অন্যান্য ল্যাপটপের তুলনায়।
- গেম যারা খেলেন ওনাদের জন্য অ্যাপল খুব একটা ভালো নয়। কারণ বেশি গেম Mac OS এর জন্য ডেভেলপ হয় না। খুব সীমিত গেম অ্যাপল এর মধ্যে দেখা যায়।
- Mac এর ব্যাবহার করলে খুব সীমিত অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যায়।
- Mac OS এর ল্যাপটপের ভ্যারাইটি খুবই কম। মার্কেট Mac OS এর ল্যাপটপ কিনতে গেলে অ্যাপল কোম্পানি এর ল্যাপটপ কিনতে হবে। মার্কেটে গণটি কিছু অ্যাপলের মডেল আছে।
Linux (লিনাক্স)
লিনাক্স হলো একটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সফটওয়ার। এটি অনলাইনে থেকে সহজেই ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে পারবেন কোনো টাকার দরকার নেই।
ওপেন সোর্স সফটওয়ার হওয়ার জন্য যে কেউ এই সফটওয়্যরের সোর্স কোড পেয়ে যাবেন। ওই সোর্স কোড কে চেঞ্জ করতে ও পারবেন। নিজের মতো কাস্টোমাইজ করতে পারবেন।
এছাড়া যে কেউই এই সফটওয়্যার টি ডেভলপ করার জন্য নিজেদের যোগদান দিতে পারেন।
লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম সাধারনত ডেভলপার ওদের জন্য খুবই ভালো এবং আপনি যদি লিনাক্স ব্যবহার করতে পারেন তাহলে টি খুবই ভালো আপনার জন্য।
লিনাক্স OS খুবই দ্রুত এবং লো কনফিগারেশনের ল্যাপটপ কম্পিউটারে খুব সহজেই লিনাক্স চলতে পারে। কিন্তু ভিডিও দেখার জন্য লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম খুব একটা ভালো নয়। ভিডিও দেখার জন্য আপনি উইন্ডোজ ইন্সটল করতে পারেন।
লিনাক্সে এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর পরিমান কম উইন্ডোজ এর তুলনায়।
লিনাক্স সফটওয়ারটি ম্যাক এবং উইন্ডোজ সফটওয়ারের তুলনায় বেশি সিকিউর।
লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম খুব একটা ইউজার ফ্রেন্ডলী নয়। তাই নতুন কেউ লিনাক্স সহজে ব্যাবহার করতে পারবে না। অর্থাৎ ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে লিনাক্স, উইন্ডোজ ও ম্যাক এর তুলনায় কঠিন।
যখনই আমরা নতুন ল্যাপটপ কিনতে যাই তখন একই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ এর দাম আলাদা আলাদা হয় শুধুমাত্র উইন্ডোস থাকার জন্য এবং লিনাক্স এর জন্য।
এর কারণ হলো উইন্ডোজ সফটওয়্যার ৮ দাম হাজার টাকার কাছাকাছি এবং লিনাক্স সফটওয়্যার ফ্রিতে পাওয়া যায়। তাই যে ল্যাপটপে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে সেই ল্যাপটপের দাম কিছুটা বেশি হয় লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম এর তুলনায়।
লিনাক্স OS এর সুবিধা
- এটি ফ্রী তে পাওয়া যায়
- কম কনফিগারেশন এর ল্যাপটপ কম্পিউটার এও সহজেই ভালোভাবে কাজ করে।
- খুব ভালো কাস্টমাইজেশন করা যায়।
- খুবই স্থীর সফটওয়ার। ব্যাবহার করলে কোনো সমস্যা হয়না।
- খুবই সিকিউর।
লিনাক্স OS এর অসুবিধা
- লিনাক্স এর ব্যাবহার করা সহজ নয় নতুন কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের।
- লিনাক্স ব্যাবহারকারী অনেক কম। তাই আশেপাশের ল্যাপটপ কম্পিউটার অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেম এর দেখতে পাবেন। এতে সমস্যা এর সমাধান করে একটু কঠিন হয়।
উইন্ডোজ,Mac ও লিনাক্স এর মধ্যে পার্থক্য
বিবরণ | উইন্ডোজ | ম্যাক | লিনাক্স |
---|---|---|---|
দাম | $100 এর কাছাকাছি | আপেল ডিভাইস এর মধ্যে পাওয়া যায় | ফ্রি তে ডাউনলোড করা যায় |
স্পিড | স্লো | ফাস্ট | ফাস্ট |
সিস্টেম | দামি হার্ডওয়্যার এর দরকার হয় ভালোভাবে চলতে গেলে | আপেল ডিভাইস এর মধ্যেই আসে, আর আপেল অনেক বেশি দামি অন্যান্য সব ল্যাপটপ এর তুলনায় | পুরোনো কোন ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটারেও চলে যায় |
ব্যাবহারকারী | সাধারণ যেকোনো কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়. এছাড়াও গেমিং এর জন্য। | ফাস্ট ভিডিও এডিটিং এবং দ্রুত কাজের জন্য ব্যবহার করা হয় | ডেভেলপার রাই বেশি ব্যবহার করে. |
সিকিউরিটি | খুব একটা সিকিউর নয় | সিকিউর | সিকিউর ম্যাক এর থেকেও |
ব্যবহার করা | সহজ | সহজ | সহজ নয় |
উপসংহার
উইন্ডোস ম্যাক এবং লিনাক্স এর ব্যবহার করি আলাদা তাই যারা যেই সিস্টেম ব্যবহার করে তারা ওই সিস্টেম ব্যবহার করতে পছন্দ করবেন।
উইন্ডোস সাধারণত বাড়ির , অফিস , স্কুল , কলেজ এর কম্পিউটার মধ্যে ইনস্টল করা থাকে। সমস্যা হলো এটি খুবই slow এই কারণেই অনেকে ম্যাক অপেরেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে চাই কিন্ত ম্যাক খুবই দামি। তাই লিনাক্স কিন্তু ফ্রি তে খুবই ফাস্ট চলে। যদিও লিনাক্স ব্যবহার করতে করে শিখে যাওয়া যায়।
বড়ো বড়ো সংস্থা, কোম্পানি লিনাক্স OS ব্যবহার করেন। কারণ হলো যেহেতু লিনাক্স একটু ওপেন সোর্স কোড সফটওয়্যার তাই কোনো কোম্পানি সফটওয়্যার টিকে নিজেদের মতো বানিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। সেই সংঙ্গে লিনাক্স অন্যান্য সফটওয়্যার এর তুলনায় সিকিউর।
ubuntu হলো লিনাক্স এর এই সিস্টেম সফটওয়্যার এটি খুবই প্রচলিত বেশিরভাগ কম্পিউটার ব্যাবহারকারী প্রথমে উবুন্টু ব্যবহার করে থাকে।
প্রশ্ন ও উত্তর:
Linux কি ধরনের সফটওয়্যার?
এই সফটওয়্যার ব্যবহার করা খুব একটা সহজ নয়। বেশিরভাগ কাজ করার জন্য কম্যান্ড টার্মিনাল ব্যবহার করে কমান্ড লিখতে হবে।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর মতো মাউস দিয়ে ক্লিক করে সমস্ত কাজ করা যায়না।
অপারেটিং সিস্টেম কি?
সমস্ত কম্পিউটার, মোবাইলকে কাজ করার জন্য অপারেটিং সিস্টেম এর প্রয়োজন। এই সফটওয়্যার হার্ডওয়্যার এর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং যেকোনো কাজ করতে সাহায্য করে।
অপারেটিং সিস্টেম কোনটি?
মোবাইলের ক্ষেত্রে android হলো একটি অপারেটিং সিস্টেম, আপেল iphone এ iOS অপারেটিং সিস্টেম থাকে।