কোনাে ভৌত রাশিতে উপস্থিত মৌলিক রাশিগুলাের সূচককে রাশিটির মাত্রা বলে। যেমন: শক্তির মাত্রা হলো – M1L2T-2 ।
কোনো স্থান বা বস্তুর প্রতিটি বিন্দুকে নির্দিষ্ট করতে সর্বনিম্ন যতগুলো স্থানাংকের প্রয়োজন হয়, তাকে মাত্রা (Dimension) বলে।
যে কোন বস্তু বা স্থান এক-মাত্রিক (বা 1D), দ্বি-মাত্রিক (বা 2D), ত্রিমাত্রিক (বা 3D) হতে পারে।
Contents
show
এক-মাত্রিক (বা 1D)
একটি সরলরেখা হল একমাত্রিক কারণ সরলরেখার প্রতিটি বিন্দুকে সংজ্ঞায়িত করতে একটি মাত্র স্থানাংকই যথেষ্ট।
দ্বি-মাত্রিক (বা 2D)
কোনো স্থান বা বস্তুর দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ স্থানাংক দিয়ে নির্দিষ্ট করার প্রয়োজন হলে তাকে দ্বিমাত্রিক বলে।
ত্রিমাত্রিক (বা 3D)
একটি ঘনকের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা তিনটিই আছে, তাই ঘনক হলো ত্রিমাত্রিক বস্তু।