আমাদের উদ্দেশ্য মজার মজার জোকস্ পড়ে আপনার মুখের হাসি ফোটে। সারাদিনের ক্লান্তি দুর করতে হাসির থেকে অন্যকিছু আর হতে পারেনা।
এই jokes গুলি সম্পূর্ণভাবে হাসানোর জন্য লেখা হচ্ছে আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র হাসানোর জন্য, কারোর ভাবাবেগে আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে বানানো হয়নি। এরপরেও যদি এমন কোনো পোস্ট আপনার ভাবাবেগে আঘাত করে থাকে। তাহলে কমেন্ট করুন। আমরা সঙ্গে সঙ্গে লেখাটি সংশোধন করার চেষ্টা করবো।
করোনা নিয়ে জোকস্
করোনা এর কারণে অর্থব্যবস্থা নিচে নামছে।
তাই ঘরে থাকুন ও বউয়ের কাজে হাত লাগান।
মনে রাখবেন করোনার সঙ্গে লডুন, বউয়ের সঙ্গে নয়😂
দেওয়ালে হিসি করা নিয়ে জোকস্
একজন বৃদ্ধের বাড়ির দেওয়ালে সবসময় কেউ না কেউ হিসি করে যেতো।
কিন্তূ বৃদ্ধ কাউকেই ধরতে পারতেন না ।তাই উনি মাথায় বুদ্ধি খাটিয়ে দেওয়ালে লিখলেন: এই দেওয়ালে কুকুর হিসি করে।
ওই লেখাটি দেখার পর থেকে কেউই দেওয়ালে হিসি করতো না।
কিন্তূ
রাস্তা দিয়ে পল্টু যাচ্ছিল, তখনই ওই লেখা দেখে পল্টু দেওয়ালে হিসি করে দিলো
এবং মনে মনে পল্টু বলতে লাগলো: হিসি করলাম আমি আর নাম যাবে কুকুরের।😂
মহিলা ও দোকানদার
মহিলা : আমের ভেতর থেকে পোকা বেরোলো তো।
দোকানদার: ম্যাডাম , এসব তো ভাগ্য আপনার, কোনদিন দেখবেন হয়ত সোনা বেরিয়ে না যায়।
মহিলা: তাহলে আমাকে আরো ৫ কিলো দিন।🤣
স্ত্রীর ব্যাংকের লাইনে দাড়িয়ে থাকার জোকস্
স্বামী স্ত্রীকে ব্যাংকের লাইনে দাঁড় করিয়ে দিয়ে অফিস চলে গেলেন।
স্ত্রী যখন সন্ধেবেলা ঘরে ফিরলো, স্বামী জিজ্ঞেস করলো :কি গো টাকা পেলে ?
স্ত্রী রেগে গিয়ে বললো: না।
স্বামী : কিন্তূ কেনো?
স্ত্রী: তুমিতো সকাল থেকে আমাকে ব্যাংকের সামনে ছেড়ে দিয়ে গেলে। কিন্তূ ব্যাংকের কিনে প্রচুর ভিড় ছিল।
স্বামী: ভিড়ের জন্য টাকা পাওনি?
স্ত্রী: না, ভিড়ের জন্য কাশিয়ারের কাছে পৌঁছতে ১ টা বেজে গিয়েছিলো।
স্বামী: তাহলে ?
স্ত্রী: তারপর যখনই ক্যাশিয়ারের কাছে গেলাম, ক্যাশিয়ারের তখন লাঞ্চ টাইম । তাই খাওয়া জন্য চলে গেলেন । তাই ১ ঘণ্টা আরো দাড়িয়ে থাকতে হলো।
তারপর যখনই ক্যাশিয়ার ফিরে এলো , বললো টাকা নেই।
স্বামী: ওতো সময় দাড়িয়ে রাখার পর টাকা নেই, আর তুমি কিছু বললে না। তুমি তো আমাকে মেরে মেরে বাড়ির ২০ টা খুন্তি ভেঙে দিয়েছো। ব্যাংকের ক্যাশিয়ারের জন্য একটাও ভাঙতে পারলে না?
স্ত্রী: খুন্তি তো ভাঙ্গা হবে। তবে সেটা তোমাকে মেরে, কারণ টাকা তোমার ব্যাংকের খাতায় ছিলনা ব্যাংকে নয়।
🤣😂
একজন ছেলে ট্রেন ধরবে বলে সাইকেল দ্রুত গতিতে নিয়ে স্টেশনের দিকে আসছিল।
কিন্তূ সাইকেল রাখার জন্য স্ট্যান্ড খুঁজে পাচ্ছিলেন না
তাই রাস্তায় শুয়ে একব্যক্তি কে জিজ্ঞেস করলেন।
ছেলেটি: দাদা, সাইকেলের স্ট্যান্ড টা কোথায়?
লোকটি: আপনার নাম কি?
ছেলেটি: সাইকেলের স্ট্যান্ড টি কোথায় বলুন তাড়াতাড়ি। আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে। ট্রেন ধরতে হবে।
লোকটি: তাহলে তাড়াতাড়ি বলে ফেলুন, আপনার নাম কি?
ছেলেটি: আমার নাম বিটু।
লোকটি: আপনার বাবা মা কি করেন?
ছেলেটি: আমার বাবা ডাক্তার ও মা শিক্ষক।
লোকটি: আপনি কতদূর পড়াশুনো করেছেন?
ছেলেটি: আমি MA করছি, প্লিজ তাড়াতাড়ি বলুন সাইকেলের স্ট্যান্ড কোথায়?
লোকটি: আপনি এত শিক্ষিত বাড়ি থেকে এসেছেন। আপনিও এত পড়াশুনো করেছেন। কিন্তূ আপনি এটা জানেন না সাইকেলের স্ট্যান্ড সাইকেলের পেছন চাকার নিয়ে থাকে? 😂🤣
ডাক্তার ও মহিলার জোকস্
একজন মহিলা মোবাইল হাতে নিয়ে মোবাইলের দোকানে এলেন।
দোকানদার: কি হয়েছে ম্যাডাম , আপনার কি সমস্যা?
মহিলা: আমার মোবাইলের নেটওয়ার্ক আসছে না।
দোকানদার: ম্যাডাম, এটা আবহাওয়া খারাপের জন্য হচ্ছে।
মহিলা: তাহলে ফোনের খারাপ আবহাওয়া পাল্টে নতুন আবহাওয়া লাগিয়ে দিন।
দোকানদারের এখনো জ্ঞান ফেরেনি 😂🤣